শিশুর বুদ্ধি বিকাশ গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপায়

শিশুর বিকাশের খাদ্যবস্তু!! একটি শিশুর বিকাশের প্রধান উৎস হয়ে থাকে খাদ্যবস্তু। আমাদের অবশ্যই যে সকল খাবার শিশুদের দেহের পুষ্টি চাহিদা মিটায় এবং যে সকল খাবার খেলে একটি শিশুর আগে থেকে অনেকটাই স্বাস্থ্যবান হয়ে উঠেছে ধরনের খাবার গুলো বেশি বেশি করে খাওয়ানো উচিত কারণ আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ তাই অবশ্যই অবশ্যই আমাদের শিশুদের ওপরে যত্ন বা যাতে শিশুদের শারীরিক বৈষম্য ঠিক থাকে সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। 

"ভিডিওটি দেখুন"

শিশুর বুদ্ধি বিকাশের উপায়

আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ তাই আমাদের সকলেরই উচিত তাদের ওপর আলাদা ভাবে যত্ন নেওয়া। একটি শিশু সাধারণত এক থেকে পাঁচ বছর বয়সে পর্যন্ত তার শারীরিক বৈষম্যগুলো চেঞ্জ হতে থাকে এবং তার মধ্যে মানসিক বৈষম্য বা মেধা বিরাজ করতে থাকে। এই এক থেকে পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত যদি একটি শিশুকে সঠিকভাবে যত্ন নেওয়া হয় তাহলে ওই শিশুর একশ পার্সেন্ট বুদ্ধি সম্পন্ন হবে। একটি শিশুর বুদ্ধি বিকাশের অন্যতম প্রধান হাতিয়ার হয়ে থাকে তার মা। একটি শিক্ষিত মা ই পারে একটি শিক্ষিত সন্তান উপহার দিতে। একটি শিশুর যে সকল খাবার খেলে তার বুদ্ধি বিকাশ ঘটবে সেই সকল খাবারই আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করব তাই অবশ্যই অবশ্যই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

ডিম

একটি শিশুর বুদ্ধি বিকাশের ক্ষেত্রে ডিম অতি একটি গুরুত্বপূর্ণ খাবার কারণে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন থাকে যেগুলো মানুষের প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে! তাই একটি শিশুকে অবশ্যই অবশ্যই কম হলেও প্রতিদিন এক থেকে দুটি ডিম সিদ্ধ করে খাওয়ানো উচিত।

দুধ

আমরা সবাই জানি দুধে সাধারণত আমিষ থাকে। এই দুধ কিন্তু মানুষের শরীর এর আমিষের চাহিদা পূরণ করে। তাই অবশ্যই অবশ্যই আমাদের বাচ্চা বা শিশুদের বেশি বেশি করে দুধ পান করাতে হবে তাহলে কিন্তু শিশুর মেধা বিকাশ ঘটবে। মহাজন উপদেশ একটি শিশুকে বেশি বেশি করে দুধ পান করান তাহলে আপনার শিশু আগে থেকে অনেকটাই বুদ্ধি সম্পন্ন হয়েছে এবং তার শারীরিক দিকগুলো আগে থেকে অনেকটাই পরিবর্তন ঘটবে এবং শরীরের অনেকটাই শক্ত এবং মজবুত হবে!

চিনাবাদাম

চিনাবাদাম ভিটামিন ই-এর উৎস হিসেবে কাজ করে। মহাজনেরা বলেছি একটি শিশুকে কম হলেও প্রতিদিন 50 গ্রাম চিনাবাদাম খাওয়ানো উচিত। কারণ চিনাবাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে যেগুলো শিশুর বুদ্ধি বিকাশের ক্ষেত্রে প্রচুর পরিমাণে ভূমিকা পালন করে!

মাছ

মাসে প্রচুর পরিমাণে আমিষ রয়েছে যা একটি শিশুর হাড় গঠনের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন কমলা একটি দেয়াল যুক্ত মাছ খাওয়ানো উচিত একটি শিশুকে। পুষ্টি যুক্ত মাছ কিন্তু শিশুর শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে এবং শরীরের আগে থেকে অনেকটাই পরিবর্তন নিয়ে আনে। সাধারণত একটি মাকে অবশ্যই তার সন্তানকে প্রতিদিন কম হলে ও এক পিস করে তেল যুক্ত মাছ খাওয়াতে হবে।

আয়োডিন

একটি শিশু বিকাশের ক্ষেত্রে যে বিষয়টি সবচেয়ে প্রচুর পরিমাণে গুরুত্বপূর্ণ সেটি হল আয়োডিন ক্লোরিন কিন্তু একটি শিশুর হাড় এবং দাঁত গঠনের ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করে থাকে। আমরা বিভিন্নভাবে আয়োডিন পেতে পারি যেমন সামুদ্রিক মাছ বা লবনেও কিন্তু প্রচুর পরিমানের আয়োডিন রয়েছে এই আয়োডিন গুলো প্রতিনিয়ত আমাদের অনেকটাই প্রয়োজন এবং আমাদের দেহের চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রেও এই আইনের ভূমিকা অনেক বেশি তাই কম হলো আপনাদের আপনার শিশুকে আয়োডিনযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। 

উপরের বিষয়বস্তু খাবারগুলো যদি আপনি আপনার শিশুকে অন্তত 1 থেকে 5 বছর খাওয়ানোর চেষ্টা করেন তাহলে অবশ্যই অবশ্যই আপনার শিশুর আগে থেকে অনেকটাই বা সবার থেকে সেরা বুদ্ধিমান হয়ে উঠবে।

আজকে এই পর্যন্তই দেখা হবে অন্য কোন পোস্টে ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন আপনার শিশুর যত্ন নিবেন।