একটু নাদুসনুদুস শিশু বাচ্চাকে কেনাই পছন্দ করে? আমরা সবাই কিন্তু একটু নাদুসনুদুস বা গুলুগুলু বাচ্চাগুলোকে অনেক ভালোবাসি বা অনেক পছন্দ করি তবে শিশুর ওজন যদি মাত্রা অতিরিক্ত হয়ে যায় তখন এই বিষয়টা নিয়ে কিন্তু খুবই চিন্তিত। আজকের পোস্টটিতে আমরা আপনাকে দেব শেয়ার করব কিভাবে আপনি আপনার শিশুকে খুব হেলদি বা স্বাভাবিক স্বাস্থ্য তৈরি করবেন বা স্বাভাবিক শাস্ত্রে রূপান্তর করবেন বেশি মোটা স্বাস্থ্য থেকে।
শিশুর ওজন বাড়ার কারণগুলো :
শিশুর ওজন বাড়ার প্রধান কারন গুলোর মধ্যে সর্বপ্রথম দায়ী থাকে বাচ্চার মা কারন বাচ্চার কাছে বেশিভাগ সময় কিন্তু তার মা পাশে থাকে তখন ওই মা বিভিন্ন স্বাস্থ্যকর খাবার গুলো বেশি বেশি খাওয়ার জন্য বাচ্চার ওজন কিন্তু অনেকটাই বেড়ে যায় মাত্র অতিরিক্ত হয়ে হয়ে যায়। বাচ্চার ওজন যাতে বেশি বৃদ্ধি না পায় সেজন্য অবশ্যই বাচ্চার মাকে সেই বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপে প্রধান কারণ হিসেবে বাবা দায়ী থাকে। কোথাও ঘুরতে যাওয়ার পরে বাবা কিন্তু তার বাচ্চা বা সন্তানকে বাইরে থেকে বিভিন্ন স্বাস্থ্যকর খাবার যে খাবারগুলো আসলে মুখের রুচি নষ্ট করে কিন্তু শরীরকে অনেকটাই মোটা করে দেয় বা চর্বি করে দেয় যেমন চিপ্স চকলেট চানাচুর ইত্যাদি যে সকল খাবার গুলো মূলত আমরা দোকানে থাকি। এই সকল খাবার গুলোতে বেশিরভাগটাই তেল দিয়ে তৈরি এবং এই খাবারগুলো অনেকেই পুরানো থাকে তাই এই খাবারগুলো শিশুর জন্য খুবই ক্ষতিকর।
তাই বাচ্চার বাবাকে খেয়াল রাখতে হবে যাতে বাইরে গিয়ে কোন খাবার যেমন চিপ্স চকলেট চানাচুর ইত্যাদি খাবার যাতে না কিনে দেয় এতে কিন্তু শিশুর ওজন মাত্রা অতিরিক্ত বেড়ে যেতে পারে।
একটি শিশুর ওজন বাড়ার ক্ষেত্রে তার বাসার মেহমান বা আত্মীয়-স্বজনরা অনেকটাই ভূমিকা থাকে কারণ তারা যখন বাসায় আসে বেড়াইতে তখন কিন্তু তারা অনেকেই বাইরে থেকে চিপস 'আর সি' আইসক্রিম চকলেট ইত্যাদি সঙ্গে করে নিয়ে আসে যেগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট থাকে এগুলো খেলে কিন্তু শিশুর ওজন মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যায়।
কিভাবে শিশুর ওজন কমানো যাবে
একটি শিশুর ওজন কমানো তেমন কোন কষ্টের বিষয় নয় একটু যত্ন নিলেই একটি শিশুর শরীর পূর্ব থেকে অনেকটা ভালো এবং ভালো থেকে অনেকটা ফিট শরীর এ রূপান্তর করা যায়। এর জন্য প্রয়োজন একটু যত্নবান একটু টেক কেয়ার যেমন হয়েছে বাইরের কোন খাবার শিশুকে না খাওয়ানো একটি বাচ্চার যতটুকু পরিমাণ খাবার তার জন্য উপকার ঠিক ততটুকু খাবারই তাকে খাওয়ানো বেশি জোরাজোরি করে না খাওয়ানো এতে কিন্তু শরীরের ওজন তো অনেকেই বৃদ্ধি পায়।
আমরা যারা বাবা-মা আসেন তারা সবাইরে উচিত বাচ্চা বা শিশুদের অবশ্য বেশি বেশি খেয়াল নিতে হবে কারণ আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। তাই একটি শিশুকে সুস্থ ভানভা সফল করে তোলার জন্য অবশ্যই একটি বাবা-মার বিশেষভাবে দায়ী থাকে।
বন্ধুরা আজকের পোস্টটি এ পর্যন্ত যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই সবার কাছে শেয়ার করে দিবেন দেখা হবে পরবর্তী পোস্টে ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন!
0 Comments