কি করলে শিশুর ওজন এবং উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে

 আমাদের অনেকেরই অভিযোগ থাকে, শিশুকে সব ধরনের খাবার খাওয়ানোর পরও শিশুর ওজন ও উচ্চতা কোনোটাই বাড়ে না। কেন এমনটা হচ্ছে? আসলে তাই আজকের পোস্টে শেয়ার করব! আপনারা অনেকেই আছেন যারা জিজ্ঞেস করে থাকেন আমার বাচ্চা তো ঠিকই সকল ধরনের খাবার খায় তবে তার ওজন বৃদ্ধি পায় না তার উচ্চতা বৃদ্ধি পায় না এটার সমাধান কি..?

কেন শিশুর ওজন এবং উচ্চতা বৃদ্ধি পায় না?

আপনারা অনেকেই আছেন যারা কি নাম বাচ্চা পৃথিবীতে আসার পর থেকেই তাকে বিভিন্ন ভাবে যত্ন নিতে আসেন কেউ তার শরীরের যত্ন নিচ্ছেন আবার কেউ তাকে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যকর খাবার খাইয়া তার শরীরের যত্ন নিতে ছেন তাও আপনাদের মুখে একটাই কোশ্চেন বা একটাই প্রশ্ন যে কেন আমাদের সন্তান বৃদ্ধি পায় না এর ওজন বৃদ্ধি পায় না? আসলে সন্তান জন্ম নেওয়ার আগে থেকেই তার শারীরিক পরিচর্যা ও যত্ন নেওয়া অবশ্যই উচিত। তবে আমাদের দেশে সাধারণত সন্তান জন্ম নেওয়ার পর থেকেই তাঁর শারীরিক যত্ন নেওয়া হয় কিন্তু সে যখন মায়ের গর্ভে থাকে তখন কিন্তু তেমন একটি যত্ন নেয়া হয় না তার জন্যই আমাদের সন্তান গুলো বা শিশুগুলো অনেকটাই অপুষ্টিতে ভোগে! এই অপুষ্টি করাটা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনারা অনেকেই আছেন যারা কিনা বাহিরের খাবার যেমন সুজি অনেকে আবার আটা দিয়ে অনেক কিছু রান্না করে খাওয়ান তবে আমরা সাজেস্ট করবো আপনাকে আপনি অবশ্যই আপনার বাসায় বানানো খাবার এবং আপনার বুকের দুধ এগুলোই বেশী বেশী শিশুকে খাওয়ানো বাইরের কোন খাবার যেমন একটি খাওয়াবেন না কারণ বাইরের খাবার গুলোতে তেমন পুষ্টিকর গুনাগুন থাকেনা তার জন্য আমাদের শিশুগুলো অনেকটাই পুষ্টিহীনতায় ভোগে। 

একটি কথা সব সময় মনে রাখবেন আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ তাই আপনার শিশুকে অবশ্যই অবশ্যই শারীরিক যত্ন নিবেন এবং সকল ধরনের খেয়াল নিবেন যাতে সে ভবিষ্যতে একজন সফল এবং একটি সুন্দর স্বাস্থ্য নিয়ে বসবাস আজীবন গ্রহণ করতে পারে। একটি কথা আছে যেই ঘরে মা শিক্ষিত সে ঘরে সন্তান অশিক্ষিত আবার যেই ঘরে মা শারীরিক সুস্থতা রয়েছে এবং সকল ধরনের রোগ বিদেশ থেকে মুক্তি সেই অবশ্যই যাবে তার সন্তানকে অবশ্যই সকল ধরনের রোগবালাই থেকে মুক্তি রাখতে মা যদি শারীরিক সুস্থতা বোধ করে তাহলে অবশ্যই ওই শিশুকে বেশি বেশি করে বুকের দুধ পান করাতে হবে। এই বুকের দুধে কিন্তু শিশু সকল ধরনের ঘাটতি গুলো খুব সহজেই পূরণ করে দেয় তবে আমাদের দেশে মেয়েরা তেমন একটা বুকের দুধ খাওয়াতে ইচ্ছুক নয় আবার অনেকে তো খাবার পাওয়া যায় না তারা কি করে বাজার থেকে কিনে এনে খাওয়ায় তবে বাজার থেকে না কিনে এনে খাওয়াটাই ভালো কারণ বাজারের খাবার গুলোতে পুষ্টিকর বা গুনাগুন মান তেমন একটি ভালো নয়!

আপনি যদি আপনার শিশুকে তার শারীরিক দিক থেকে সুস্থতা রাখতে চান তাহলে অবশ্যই তার যত্ন নিন এবং তাকে পুষ্টিকর খাবার গুলো বেশি বেশি করে খাওয়ান তাহলেই দেখবেন সে আস্তে আস্তে করে দিন দিন শক্তিশালী এবং তার গুণাগুণ দিকগুলো ভালো হবে আজকের পোস্টটি পড়ে যদি আপনার কাছে ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুবান্ধবের কাছে শেয়ার করে দিবেন!